মোঃ আবদুল আজিজ, একটি স্বায়ত্বশাসিত সংস্থায় চাকুরী করে। এতোদিন জেলা শহরে বেশ ভালই ছিল বাড়ীর খেয়ে, সবকিছু দেখাশোনা করে চাকুরীর সুযোগ ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই ঢাকা হেড অফিসের বদলীর আদেশ পেয়ে আজিজের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লো। যদিও আগে অফিসের কাজে দু’একবার হেড অফিসে গিয়েছে কিন্তু অতো বড় ঢাকা শহরের বাসিন্দা হয়ে থাকবে এটা ভাবতেই ওর শরীরে ১০৩ ডিগ্রি জ্বর এসে যায়। অনেক ভেবে চিন্তে আজিজ ওর মামার স্বরণাপন্ন হলো। রাজনীতিবিদ মামাওর অবস্থা দেখে হেসেই অস্থির। একটি রাজনৈতিক অট্টহাসি দিয়ে বললেন- ‘আরে তোর তো ভাগ্য ভাল রাজধানীতে যাচ্ছিস, অনেকে তদবির করেও যা পায়না তুই বিনা তদবিরেই তা পেয়ে গেলি। চিন্তা করিস না, আমার এক বন্ধু আছে ওকে চিঠি লিখে দিচ্ছি ওর ওখানে গিয়েই উঠবি। তোর কোন অসুবিধা হবে না। কি এবার খুশিতো?
মামার চিঠি নিয়ে আজিজ ঢাকায় এসে খুজে বের করলো মামার বন্ধুর বাড়ী। বেলী রোডে বিশাল এক বাড়ী। মামার বন্ধু একজন বড় সরকারী অফিসার। সরকারী কোয়াটার পেয়েছেন। অনেকগুলি কামরা। মানুষ মাত্র ৩ জন। মামার বন্ধু আতিক সাহেব, স্ত্রী ও ১১ বছরে এক কন্যা। আর এই তিন জনের জন্য নিযুক্ত করা হয়েছে একজন দারোয়ান, একজন মালি, একজন বাবুর্চি একজন অর্ডারলী আরও অনেক লোক। মামার বন্ধু আতিক সাহেব মামার চিঠি পেয়ে আজিজকে বেশ সাদরেই গ্রহণ করলেন এবং বাড়ীর একটি রুমে থাকার ব্যবস্থা করে দিলেন।
আজিজের শুরু হলো রাজধানী ঢাকা শহরের জীবন। প্রথমেই যার সাথে পরিচয় হলো সে হলো আতিক সাহেবের মেয়ে সুমি মানে সুমিলা আতিক। আজিজ অফিসে যাবার জন্য তৈরী হচ্ছিল ঠিক তখনই অর্ডালী বারেকের সাথে ঘরে ঢুকলো সুমি। মেয়েটি দেখতে এতোটাই সুন্দর যে ঘরে ঢুকতেই মনে হলো ঘরটি আলোকি হয়ে উঠলো। বয়স কম হলেও শরীরের গড়ন ও বাড়ন্তের জন্য ওকে ১৩/১৪ বছরের মেয়ে বললে ভুল হবে না। একটি দামী ফ্রগও জাঙ্গিয়া পরার ফলে ওর সুন্দর উরু দুটি খোলাই ছিল। আজিজ কিছুণের জন্য মেয়েটির দিকে তাকিয়ে রইলো। হঠাৎ মেয়েটি বলল- ‘আপনাকে আমি কি বলে ডাকবো?’
আজিজ হঠাৎ করে ওর কথার উত্তর দিতে পারলো না। পাশে দাঁড়ানো বারেক বললো- ‘ওনার নাম আবদুল আজিজ আপনে আজিজ ভাই বলে ডাইকেন আফা।’
‘আচ্ছা। তুমি কোথা থেকে এসেছো?’ মেয়েটি ঘাড় দুলিয়ে প্রশ্ন করে আজিজকে।
‘আমার বাড়ী গোপালপুর জেলা। আপনি বুঝি আতিক সাহেবের মেয়ে?’ মেয়েটির হাসির শব্দে ঘরটি ভরে গেল। আজিজ একটু অপ্রস্তুত হয়ে তাকালো মেয়েটির দিকে। কিছুন পর হাসি থামিয়ে বলে- ‘তুমি আমাকে আপনি বলছো কেন? আমিতো তোমার অনেক ছোট।’
‘হ আজিজ ভাই, আপনি আফারে তুমি কইরাই বইলেন।’ বারেক সমাধা করে দিল।
অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই আজিজ এই বাড়ীর হাবভাব বুঝতে পারলো। আতিক সাহেবের একটি মাত্র মেয়ে। অনেক আদর আর যত্নের ফলে অল্প বয়সেই শরীরটা বেড়ে গেছে কিন্তু শরীরের সাথে ওর বুদ্ধি একটুও বাড়েনি। একেবারে ছোট্ট মেয়ের মত আচরণ করে। স্কুলের সময় ছাড়া বেশীর ভাগ সময় কাটায় বারেকের সাথে। বারেক সুমির বাবার অফিসের অর্ডালী। বয়স ২০/২২ হবে। দেখতে বেশ সুন্দর। গায়ের রং ফরসা। তাছাড়া সারাণ নিয়মের মধ্যে থেকে খেয়ে চেহারাও খুব সুন্দর হয়েছে। না জানলে কেউ বলতেই পারবেনা যে ও একজন অর্ডালী পিয়ন।
দেখতে দেখতে ১৫ দিন চলে গেল। সুমি আজিজের খুব ভক্ত হয়ে গেছে। সুমি গল্প শুনতে খুব ভালবাসে। আজিজ ওকে গল্প বলেই ওর মন কেড়ে নিয়েছে। কয়দিন হয় বারেক আতিক সাহেবের সাথে টুরে গেছে। আতিক সাহেব যখন টুরে অন্য কোন জেলায় যান তখন বারেককেও সাথে নিয়ে যান। তখন সুমি একা হয়ে পড়ায় বেশীণ সময় কাটায় আজিজের ঘরে। আজিজ যতন বাসায় থাকে ততন ওকে গল্প শোনাতে হয়। সে দিন গল্প শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়ে আজিজের বিছানায়। আতিক সাহেবের স্ত্রী লিলি এসে সুমির ঘুমিয়ে পড়া দেখে আজিজকে বলে – ‘ওকে একটু আমার ঘরে দিয়ে যাও।’ আজিজ এই প্রথম সুমির গায়ে হাত দিল। পাজা কোলে করে ওকে বেগম সাহেবের ঘরে পৌছে দিয়ে নিজের ঘরে এসে বসে ভাবছিল এতো বড় ও মোটা মেয়েটিকে কিভাবে কোলে তুলে নিতে পারলো। আসলে মেয়েটি যত মোটাই হোক ওর ওজন ততটা ছিলনা। ভাবতে গিয়ে আজিজ কিছুটা অন্যরকম হয়ে গেল। মেয়েটি শরীর এতো নরম। ও যখন সুমিকে কোলে তুলে নিল তখন এই সব চিন্তা আসেনি। কিন্তু এখন মনে হতেই শরীরের মধ্যে কেমন যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল।
পরদিন যখন সুমি আবার ওর ঘরে এলো তখন ওকে ভালভাবে ল্য করলো আজিজ। সুমিকে আদর করতে ইচ্ছে করল। আজিজ ওর শরীরের পরশ পাওয়ার জন্য গল্পের বাহানায় ওকে কাছে এনে প্রথমে মাথায় পরে গালে মুখে একটু আদর করল। মনের মধ্যে ভয় আর সংকায় ওর মন দুর দুর করতে থাকে। সুমি কিছু বলে না। আদর পেয়ে আজিজের বুকের মধ্যে লেপ্টে যায়। আজিজের সাহস আরও বেড়ে যায়। ও সুমির মুখটি তুলে ওর গালে একটি চুমু দিল। সুমি তখনও কিছু বললো না। আজিজের দেহের মধ্যে রক্ত চলাচল বেড়ে গেল। এবার দু’হাত দিয়ে সুমির মুখটি তুলে ওর লাল টকটকে ফুটন্ত ঠোটে চুমু দিল। তখনও মেয়েটি কিছুই না বলে আজিজকে দু’হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরলো। আজিজের শরীর কাপতে আরম্ভ করছে। কোন মতেই কাপুনি থামাতে পারছেনা আজিজ। হঠাৎ কি মনে করে মেয়েটিকে ছেড়ে দিয়ে একটু দুরে গিয়ে বসলো। সুমি আজিজের আরও একটু কাছে এগিয়ে গিয়ে বলে আজিজ ভাই তুমি এখানে আদর করবে না? এই বলে ওর বুকটা দেখিয়ে দিল। আজিজ যেন আকাশ থেকে পড়লো। মেয়েটি বলে কি? ওর বুকে আদর করতে বলে। আজিজের মাথা চক্কর দিয়ে উঠলো। আজিজের চমক ভাঙ্গার আগেই সুমি আজিজের হাত ধরে ওর বুকের উপর রাখালো। আজিজের মনে হলো ও যেন এক খন্ড তুলোর উপর হাত রাখলো। ধীরে ধীরে চাপ দিয়ে বুঝতে পারলো সুমির ব্রেষ্ট বেশ বড় এবং তুলোর মত নরম। হঠাৎ ওর মনে হলো একটি ছোট মেয়ের বুক তো এতো নরম হতে পারে না। তবে কি? আজিজ এবার নিজেকে কিছুটা শান্ত করে সুমিকে বুকের মধ্যে টেনে নিয়ে ওর বুকে হাত বুলোতে বুলোতে বলে- ‘এখানে তোমাকে কে আদর করে?’
‘কাউকে বলবে না তো?’
‘না না কাউকেই বলবো না। তুমি বলো। আমিতো তোমার বন্ধু তাইনা?’
‘বারেক ভাই। বারেক ভাই আমাকে খুব আদর করে।’
‘ও তাই। খুব ভাল। বারেক তো খুব ভাল ছেলে। আর কি কি করে?’
‘আমরা দুজনে নুনু নুনু খেলি।’
‘কেমন করে?’
‘বারেক ভাই আমার ফ্রগ খুলে আমার বুকের দুধ খায়। আমি বারেক ভাইয়ের দুধ চুশে দেই। তারপর দুজনে কাপড় খুলে নুনু নুনু খেলা করি। বারেক ভাই আমার নুনুখায় আর আমিও বারেক ভাইয়ের নুনু খাই। তারপর বারেক ভাই আমার নুনুতে ওর নুনু লাগিয়ে পেচ্ছাপ করে দেয়। দেখো কাউকে বলবে না কিন্তু। বারেকভাই মানা করে দিয়েছে। তাহলে কিন্তু আর কোন দিন খেলবে না।’
‘ঠিক আছে বলবো না।’ এই বলে উঠে গিয়ে ঘরের দরজাটা বন্ধ করে দিয়ে আবার সুমির কাছে ফিরে আসে। আজিজের কাপুনি এখন বন্ধ হয়ে গেছে। সে সুমির কাছে এসে ওর ফ্রগটি খুলে ফেলে। সুমির ফরসা ও ফুটন্ত বুক দেখে আজিজের মাথা খারাপ হওয়ার জোগার। আজিজ সুমির কাছে বসে ওর ব্রেষ্ট চুশতে থাকে। এদিকে সুমি আজিজের জিনিসটি ধরার জন্য হাত দিয়ে খুজতে থাকে। আজিজ বুঝতে পেরে লুঙ্গিটি উঠিয়ে ওকে জিনিসটি ধরার ব্যবস্থা করে দেয়। সুমির নরম হাতের ছোঁয়া পেয়ে আজিজ চমর উত্তেজিত হয়ে পড়ে। সুমিকে বিছানায় শুইয়ে ওর জাঙ্গিয়াটা একটানে খুলে ফেলে। সুমির ফরসা আর টকটকে গায়ের রং এমনিতেই পাগল করার মত তার উপর যখন দেখলো সুমির দু’পায়ের মাঝে সুন্দর একফালি উচু মাংশ যার উপর কালো কালো আভা ফুটে উঠেছে। আজিজ নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলো না। সুমির দু’পা ফাক করে ওর উত্তেজিত জিনিসটি জায়গামত স্থাপন করে আস্তে করে চাপ দিতেই সুমির ভিতরে ঢুকে গেল পুরোটা। আজিজ অবাক হয়ে ভাললো এতোটুকু মেয়ে ওর পুরো জিনিসটি গিলে ফেললো। তার মানে বারেক ওকে এতোই ব্যবহার করেছে যে, সুমির আর কোন অসুবিধাই হচ্ছে না। কয়েকবার মাজা নাড়াতেই আজিজের ভিতর হতে সব কিছু বেরিয়ে সুমির ভিতর চলে গেল। সুমিকে আরও একটু আদর করে ওকে বাথরুমে নিয়ে নিজেহাতে পরিস্কার করে পূর্বের মত কাপড় পরিয়ে দেয়। আবার বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে বলে – ‘আজ আমরাও তো নুনু নুনু খেললাম এটা আবার বারেক কে বলে দিওনা কিন্তু।’ সুমি মাথা নেড়ে সায় দেয়। এভাবে বারেক না আসা পর্যন্ত প্রতিদিনই সুমিকে ভোগ করতে থাকে আজিজ।