বলে আপা বলল চল ঘরেগিয়ে ঘুমা .কাল তোকে সব বলব. আমি ঘরে এসে আমার হাতে আপার বুক ও আপার প্রস্রাবের শব্দের কথা ভাবলাম আর ভাবলাম আপার ভুদা দিয়ে প্রস্রাব কি ভাবে বেরিয়েছে যদি একবার দেখতে পেতাম বা আপা যদি আমাকে দেখিয়ে প্রস্রাব করতো. এসব ভেবে আপাকে এই প্রথম কল্পনা করে খেঁচলাম.
সকালে উঠে টয়লেটে গেছি এমন সময় এক ভিক্ষুক আসছে. তাই আপা বা দুলাভাই এর কারো কাছে ভাংতি নাই দেখে আপা আমার মানিব্যাগে থেকে টাকা নিয়ে ভিক্ষুককে দিছে. টাকা নিতে গিয়ে রাতে রাখা কন্ডম আপা দেখে ফেলেছে. বাতরুম থেকে বেরিয়ে শুনলাম আব্বা ফোন করেছে আমাদের তারা তারি যেতে বলেছে.
আমার বিদেশে যাওয়ার ব্যাপারে আফিস থেকে ফোন এসেছিলো. এই কথা শুনে আমার আর আপার দুনোজনেরই টেনশন তাই আর অন্য বিষয় আপার আর আমার আলাপই হলোনা. আমি আর আপা কিছু না খেয়েই চলে আসলাম বাসাতে. আমাদের বাসা থেকে আপার শশুর বাড়ি দেড় ঘন্টার পথ.
বাসায় এসে শুনলাম আমার ফ্লাইট চারদিন পর. তাই সব গুছগাছ করে রাখতে বলেছে. ঐ দিন সন্ধ্যায় আপা আমার ঘরে এলো এসে আমার কাছে সে বসলো. বলল মিলন তুই বিদেশ যাবি তাই সবচাইতে আমি খুসি. আমি জিজ্ঞেস করলাম কেন. আপা বলল তা তোকে পরে বলব. তুই যাওয়ার পর …. বাকিটা পরে ….