মা একটু আলতো বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলো কিন্তু লোকটির বেশিক্ষন সময়ে লাগলো না মায়ের শাড়ি খুলে মাটিতে ছুড়ে ফেলতে । মা ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছিলো ।
লোকটি আবার বন্দুক দেখিয়ে মাকে বলল -‘বেশি ন্যাকামো ভালো লাগছে না। …এই বার যদি কান্না না থামিয়েছিস। ..তোর ছেলেকে খুন করবো আর তারপর তোকে এই হোটেলে বন্দি করে রাখবো । এই হোটেলের ভেতর যা ঘটবে কেউ জানতে পারবে না । শুধু জেনে রাখ। .. আর কোনোদিন পরিবারের মুখ দেখতে পারবি না । শুধু একটা রাতের ব্যাপার । এবার ভালো মেয়ের মতো বিছানায়ে ওঠ ।‘
মা কথা মতো ব্লাউস আর সায়া পড়া অবস্থায়ে বিছানায়ে গিয়ে বসলো । রজত লোকটি এবার নিজের জামাটা খুলে , বন্ধুকটা টেবিলে রাখলো এবং মায়ের পাশে গিয়ে বসলো । একটু বড় হলে হয়তো সেই রাত বন্দুকটা হাতে নিয়ে মাকে বাঁচিয়ে ফেলতে পারতাম কিন্তু তখনও আমি বুঝতে পারছিলাম না কি ঘটেছিলো মা আর রজত লোকটির মধ্যে ।
লোকটি মায়ের গালে হাত রেখে বলল -‘তুমি খুব সুন্দরী প্রিয়াঙ্কা। .. তোমার স্বামী খুব ভাগ্যবান তোমার মতো সুন্দরী বৌ পেয়েছে ।‘
মা লজ্জায় চোখ নামিয়ে ফেলল আর তারপর বলতে লাগলো – ‘আমার স্বামী যদি এই সব জেনে যায়। …আমার সর্বনাশ হয়ে যাবে ।‘
রজত লোকটি মায়ের ঠোঁটের কাছে ঠোট টা নিয়ে এসে বলল -‘কেউ জানবে না….আমি তোমার সর্বনাশ চাই না । শুধু তোমার সুন্দর যৌবন খানা একটু চেখে খেতে চাঁই ‘
মা কিছু একটা বলতে যাচ্ছিলো কিন্তু তার আগে লোকটি মায়ের ঠোঁটের উপর ঠোঁট চুষতে । উন্মাদের মতো মায়ের গোলাপি ঠোঁট খানা চুষে খাচ্ছিলো । এতক্ষন ধরে মায়ের ঠোট খানা মুখে পুড়ে চুষছিলো , মা শেষ পর্যন্ত ধাক্কা মেরে লোকটার মুখ থেকে নিজের মুখ খানা আলাদা করলো । মা বেচারি লোকটির মুখ থেকে নিজের মুখ খানা ছাড়িয়ে জোড়ে জোড়ে নিশ্বাস নিচ্ছিলো ।
মা গোলাপি ঠোঁটখানি রজত লোকটির লালায়ে আর চোষনে লাল হয়ে গিয়ে চক চক করছিলো । মায়ের বুক খানি নিশ্বাস নেওয়ার সাথে সাথে উপর নিচ হচ্ছিলো ।
সঙ্গে থাকুন …